Monday, February 29, 2016

এতিম

পথের ধারে লুটায়ে একটি ফুল,
হয়তো সুপ্ত প্রতিভায় দীপ্যমান
জ্বলজ্বলে দুটি চোখ।
হয়তো একটু ভালোবাসার কাঙ্গাল,
হয়তোবা ক্ষুধা, তৃষ্ণায় কাতর।

ব্যস্ত নগরীতে, ব্যস্ত সবাই
ফিরে দেখার সময় নেই কারো।
তবুও কি আমরা পারিনা,
একটু ভালবাসা ওদের দিতে?
হয়তোবা ওদের মধ্যে লুকিয়ে আছে,
আমাদের ভবিষ্যতের রবীন্দ্রনাথ,
নজরুল, আইনস্টাইন, কুদরত ই খুদা,
জগদীশ চন্দ্র, ফজলুল হক অথবা জয়নুল আবেদিন।
নজরুল তো সেই পথশিশু
আজও যার কবিতায়
আমরা পথ চলার প্রেরণা পাই।
উজ্জীবিত হই নব তারুণ্যে।
আমাদের একটু স্নেহ , ভালবাসা
খুলে দিতে পারে শতাব্দীর
মহান মনিষীর দ্বার।
হয়তো আজকের সে পথশিশু
আগামির পৃথিবীকে দেখাবে নতুন আলোর পথ।।

এক গ্লাস ভালবাসা

এক গ্লাস ভালবাসা____________
আমার কাছে এক সমুদ্র ভালবাসা আছে,
যা তোমায় দেব বলে তুলে রেখেছি।
কিন্তু কত রাত, কত দিন প্রতীক্ষার পর...।।
তুমি এসেছ একটা গ্লাস নিয়ে,
ভালবাসা বিনিময় করতে।
তোমায় কি করে দেব আমি , বল ......?
এক সমুদ্র ভালবাসা কি, একটা গ্লাসে দেওয়া যায় ???
তোমাদের এইটুকুন ভালবাসা।
দেখাতে চাও অনেক বেশি, অনেকখানি ।।
কিন্তু মূর্খ আমি, অল্পতেই খুশি।
একটুখানি ভালবাসাতেই সিক্ত আমার হৃদয়খানি।।
তারপর, তোমার এক গ্লাস ভালবাসা তো শেষ,
তখন তুমি কোথায় পাবে ভালোবাসা?
আর আমার অফুরন্ত ভালোবাসার সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ
ডুকরে ডুকরে কেঁদে মরে
দুমড়ে মুচড়ে যায় সীমাহীন ভালবাসায় ভরা হৃদয়।
আর তোমার ভালোবাসার গ্লাস তো খালি,
কি দেবে তখন আমায় ?
দেবে শুধু নির্মমতা আর নিষ্ঠুরতা।।
আমার এক সমুদ্র ভালবাসা,
শুকিয়ে আজ খরা নদী।
হারিয়ে যায় সব স্বপ্ন।
তখন মনে হয়,
ভুল । সবই ছিল ভুল।
আসলেই কি ভুল ছিল ???

ভালবাসা মানে

ভালবাসা মানে,
একটু শান্তির জন্য, জীবনের পুরো স্বস্তি টুকু বিসর্জন দেওয়া !
ভালোবাসা মানে,
প্রতি মুহূর্তে তোমাকে মিস করা।
ভালোবাসা মানে,
হাজারো কষ্টের মাঝে একটুকরো শান্তির পরশ !
ভালোবাসা মানে,
তোমার আমার মান অভিমান।
ভালোবাসা মানে,
আমার রাগ ভাঙ্গাতে তোমার মিষ্টি হাসি।
ভালোবাসা মানে,
কেউ একজন আমাকে মিস করছে ভেবে শান্তি পাওয়া।
ভালোবাসা মা্নে,
তোমার প্রতিটি কাজ ভাললাগা, তবুও সবকিছুতেই তোমাকে বাধা দেওয়া।
ভালোবাসা মানে,
আমার প্রতিটি কাজে তোমার প্রেরনা।
ভালোবাসা মানে,
প্রতিটি মুহূর্তে তোমাকে কাছে পাওয়ার আকুলতা।
ভালোবাসা মানে,
তোমার দুঃখটা আমার সাথে ভাগ করে নেওয়া।
ভালোবাসা মানে,
আমার চোখের পানি মুছে দেওয়া।
ভালোবাসা মানে,
শুধুই ভালোবাসা !!!

বৃষ্টি রাজকন্যা


বৃষ্টি রাজকন্যা____

বৃষ্টি নামের রাজকন্যা
আকাশে তার ঘর।
দুঃখ পেলে চোখ দিয়ে তার
জল ঝরে ঝরঝর।
আষাঢ় এবং শ্রাবন এলে
দুঃখ তখন বাড়ে।
চোখের জলে অঝর ধারায়
বৃষ্টি তখন পড়ে।

সম্ভবত class 7 এ পড়ার সময় লেখা। একটু কাঁচা লেখা আরকি।

Sunday, February 28, 2016

সম্রাট হুমায়ুনের লেখা



সম্রাট হুমায়ূন নিজে একজন কবি এবং অনেক বড় একজন সাহিত্য অনুরাগী ছিলেন।

তার লেখা কয়েকটি লাইন........................

আমরা বাস করি সুন্দরের মাঝে
সুন্দরকে ঘিরে থাকে অসুন্দর।
যেমন পুণ্যের চারিদিকে থাকে
পাপের শক্ত খোলস।
ভাগ্যবান সেইজন, যে অসুন্দরের পর্দা ছিঁড়ে সুন্দর দেখে।
পুণ্যের কাছে যার পাপের শক্ত খোলস ভাঙ্গে।।
আমার অসম্ভব ভাললাগা কয়েকটি লাইন। ......।।

ভুলবাবু

কি খুঁজি আমি তোমার মাঝে ?
এতোটুকুন সুখ।।
দিয়েছ কি কভু, সেই না পাওয়া সুখ ?
দিয়েছ কি সেই সুখ নামের শুটকি মাছ ?
যা খুঁজে খুঁজে আমি ক্লান্ত ! শ্রান্ত !! দিকভ্রান্ত !!!

কেন তুমি এমন হলে ?
কেন এভাবে বদলে গেলে ?
বলেছিলে তো দেবে পৃথিবীর সব সুখ,
কিভাবে সব ভুলে গেলে ?
দাওনি তো আমায় একটু ও ভালোবাসা,
তবে কেন বৃথা লোভ দেখালে?
বলেছিলে তো ভালবাসবে অনেক বেশি,
এখন কি করে সব ভুলে গেলে?
ওহ !!! আমার তো মনেই ছিলনা
তুমি যে আমার ভুলবাবু !

ভুল বাবুকে নিয়ে ভুলে যাওয়া কবিতা। ভুল বাবু সবসময় সব ভুলে যায়। তবুও ভুল বাবুই ভালো। 
smile emoticon
মাঝে মাঝে মনে হয়, যদি প্রেম ভালোবাসা না থাকতো, তাহলে মানুষ এতো গান , এতো কবিতা লেখার আইডিয়া কোথায় পেতো ?

পৃথিবীর ৯৫% গান শুধু ভালোবাসা / ভালোবাসার বিরহ নিয়ে লেখা........


আমার কবিতা গুলো কিভাবে কিভাবে যেন ভালোবাসা অথবা বিরহে লেখা হয়। শুধু তোমার জন্য...
অমরত্বের প্রত্যাশা নেই,
নেই কোন দাবিদাওয়া।
এই নশ্বর জীবনের মানে,
শুধু তোমাকেই পাওয়া।।

(সংগৃহীত)

ভাষাহীন আবেগ

ইদানিং মনে হয়,
ভাষা যেন অসম্পূর্ণ।
বিশাল আবেগের মহাজগত, সৌরজগতে 
ভাষা যেন ক্ষুদ্র পৃথিবীর 
ছোট্ট একটা শহর। 
অথবা মহাসমুদ্রের বিশাল জলরাশির কাছে 
ভাষা যেন সৈকতের ছোট্ট একটি বালুকনা। 
ছোট্ট একটি বালুকনা দিয়ে, 
যেমনি মহা সমুদ্রের জল শুষে নেয়া যায় না। 
ঠিক তেমনি মানব মনের 
বিশাল আবেগের জোয়ারে, 
আবেগ প্রকাশ করার মাধ্যম 
ভাষা যে খুবই অপ্রতুল, নগণ্য। 
তবুও ভাষাহীন অসীম আবেগ বুঝতে হলে, 
তেমনি আবেগি মন চাই। 
যে আবেগের বন্যায় ভেসে যাবো আমরা সীমা লোকের অসীম প্রান্তরে...............।

মুছে ফেলতে চাই তোমায়

মুছে ফেলতে চাই তোমায়।
ঘৃণা করতে চাই তোমায়।
আমার প্রতিটি নিঃশ্বাসে মিশে আছো তুমি,
তোমাকে মুছতে হলে যে,
আমার নিঃশ্বাসকে বন্ধ করতে হবে চিরতরে।
আমার প্রতিটি শিরায় উপশিরায় মিশে আছো তুমি,
তোমাকে মুছতে হলে আমার প্রতিটি শিরা যে
কেটে ফেলতে হবে।
আমার দেহের প্রতিটি কোষে লেগে আছে তোমার স্পর্শ।
আমার প্রতিটি কোষে অনুভব করি তোমাকে,
তোমাকে মুছতে হলে যে,
পুড়িয়ে দিতে হবে আমার সব দেহের সমস্ত কোষ।
তোমার দেওয়া অনুভূতি গুলো তো...
আমার কবিতা, আমার প্রতিটি ভাবনা, আমার কথা,
আমার শিহরন, আমার ভাললাগা, আমার প্রতিটি দীর্ঘশ্বাস।।
জানো তো, সত্যিকারের ভালোবাসা কখনও মরে না।
আর, আমার ভালবাসা ?
সেতো সযত্নে লালন করেছি ছোট্ট বুকের মাঝে।
হয়ত, জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত,
এভাবেই ভালোবেসে যাবো।
কষ্ট পেয়ে যাবো।
কিন্তু না! আমি পারব না!
তোমাকে মুছতে পারব না!
ঘৃণা ও করতে পারবো না।
কক্ষনো না।
তুমি যতই আঘাত দাও না কেন ?
তবুও ভালোবাসি, খুব ভালোবাসি।
তোমায় ভালবেসেই মরব।











স্বপ্ন

জীবন চলে যায়
তবুও দিন কেটে যায়।
হিমালয়ের মত সুবিশাল বিশ্বাস ও একসময়
ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে সমতল ভূমি হয়ে যায়
তবুও দিন কেটে যায়।
স্বপ্নিল চোখে স্বপ্ন দেখতে দেখতে
একসময়..................
সে স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়
হয়তো বাঁচতে চাই নতুন কোনও স্বপ্নকে আঁকড়ে ধরে
একসময়......।
সে স্বপ্নও গুড়িয়ে যায়
ঝাপসা হয়ে যায় সে স্বপ্নিল চোখের দৃষ্টি
কখনও নিভে যায় সে চোখের আলো
তবুও দিন কেটে যায়।
যার ভালবাসায় সিক্ত হত দুচোখ
একসময়......
হয়তো ভাটা পড়ে সে ভালবাসায়
শুকিয়ে যায় ভালোবাসার অশ্রু
তবুও দিন কেটে যায়।
আচ্ছা ! অশ্রু কি কখনও ফুরিয়ে যায় ?
ভালবাসা কি শেষ হয় কখনও ?
বুকের মধ্যে নিঃসঙ্গতার হাহাকার
তীব্র আঘাত হানে
তবুও দিন কেটে যায়।
শূন্যতার ছুরিতে শত খণ্ড হয়ে যায়
ছোট্ট হৃদয়...।
এভাবে কি কেউ বাঁচে?
কিন্তু তবুও দিন কেটে যায়।
থেমে থাকেনা কোনও কিছুই
সবই চলে আগের মতই ।।

ভালবাসার গভীরতা

হৃদয় যেভাবে রক্ত সঞ্চালন করতে ভুল করে না, ঠিক সেভাবে তোমাকে মিস করতেও ভুল করে না। যতবার আমার হৃদয়ে রক্ত সঞ্চালন হবে, ততবারই তোমাকে মনে পরবে। যখন হৃদয় রক্ত সঞ্চালন বন্ধ করে দিবে, তোমাকে মিস করাও সেদিন থেকে বন্ধ হয়ে যাবে।

ভালবেসেছিলে

বদ্ধ ঘরে, আমার অশ্রুতে ভেসে যাওয়া।
তোমাকে না পাওয়ার আর্তনাদ
বুকফাটা কান্নায় ফেটে যেতে চায়
আকাশ, মাটি।
মাঝে মাঝে মনে হয়, এত কষ্ট পাচ্ছি কেন?
তুমি তো আমার মত কষ্ট পাচ্ছ না!
আর তোমার কষ্ট?
হয়তো, ছোট্ট একটা দীর্ঘশ্বাস,
আবার ব্যস্ত হয়ে যাওয়া।
আমার কান্নার “Emo” দেখে একটু খারাপ লাগা।
ব্যস! এইটুকুই তোমার ভালোবাসার গভীরতা।
আমি কখনই বুঝতে পারিনা তোমাকে।
অজস্র প্রশ্ন কুড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে আমায়।
তোমার ভালোবাসার স্মৃতিচারণ করে।
তুমিও তো ভালবেসেছিলে,
কি করে এত সহজে মুছে ফেলবে?
এটা মোবাইলের মেমোরি নয়!
এটা কম্পিউটারের হার্ড ডিস্ক নয়।
এত সহজে মোছা যায় না।
আমি যে কিছুতেই মুছতে পারিনা।



নাম অজানা ১


উদভ্রান্তের মতো ছুটে চলা জীবন!যেন পথ হারিয়ে অন্ধকার গিরি পথে আটকে গেছে!
যেদিকে তাকাই নিকষ কালো অন্ধকার! !দূরে, বহুদূরে কোথাও ক্ষীণ-আলোর রেখা জ্বলে উঠে, আবার নিবে গেছে।
ভোরের সূর্যটা যেন ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে,
প্রতিটি সকালে নব উদ্দ্যমে পৃথিবী-
আলোকিত করার ইচ্ছে নিয়ে,
নিজেকে পুড়িয়ে নিশ্বেস করে চলেছে! !
সূর্যের এই হাজার হাজার বছরের চেষ্টা,
যেন বৃথা হয়ে গেছে, পৃথিবীর অন্যায়ের কাছে! !

চন্দ্র কিরণ স্নিগ্ধতায় তব-পুলকিত হয়নি হৃদয়,
হয়নি চন্দ্র স্নান, প্রেয়সীরে বুকে লয়ে!!লতা- বৃক্ষের নিবিড়তায় মিলত হয়নি বক্ষ।
পুষ্প- উষ্ঠের উষ্ণতায়-কোমলতার ছোঁয়া জোটেনি বলে-ব্যথিত হইনি কভু! !শুধু মাঝে মাঝে মনে হয়''!শূন্যতার চেয়ে আধার কিছু নেই! !অপরিমেয় কষ্ট এসে ভিড়ে-যবে হৃদয় পটে,
শুধু ভাবি কেউ একজন পথ চেয়ে বসে আছে,
হয়তো পথের শেষে, প্রদীপ জ্বেলে! !



তোমায় ভালোবেসে

যখন তুমি চোখে চোখ রেখে বল, "ভালবাসি"
আমি যেন কোথায় হারিয়ে যাই
কি যেন হয়ে যায় আমার মাঝে।
মনে হয়, পৃথিবীর সব সুখ 
উত্তাল সমুদ্রের ঢেউয়ের মত আছড়ে পড়ছে আমার পায়ে। 
বাকরুদ্ধ আমার দৃষ্টি আনন্দে বাষ্পীভূত হয়ে উঠে 
আনন্দে হারিয়ে ফেলি পৃথিবীর সব ভাষা। 
শুধু এইতো চাই তোমার কাছে 
কখনো তো চাইনি ঐশ্বর্যের, সম্পদের সুখ। 
শুধু চেয়েছি ছোট্ট কুঁড়েঘরে, 
তোমার আমার ভালবাসায় ভরপুর ছোট্ট সংসার। 
পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ, সাত রাজার ঐশ্বর্য লুটায় আমার পায়ে 
আমি কিচ্ছু চাইনা 
শুধু তোমার ভালোবাসার কুঁড়েঘরের রানী হয়ে থাকতে চাই। 
তোমায় ভালোবেসে, তোমারই ভালবাসায় সিক্ত হয়ে মরতে চাই।

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ

দীর্ঘ পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ একটি জাতি।
অন্যায় , অত্যাচার আর অবিচারে মুখ থুবড়ে পড়েছিল।
স্বাধীনতার সুখ কি, কখনো তারা বোঝেনি, 
পায়নি কখনো মুক্ত বাতাসে হারিয়ে যাবার আনন্দ 
নিপীড়ন, নিষ্পেষণে শ্লথ হয়ে যাচ্ছিলো চলার গতি। 
ওরা আমাদের থামিয়ে দিতে চেয়েছিল, 
চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিল পুরো একটি জাতিকে। 
কিন্তু ওরা জানেনা, 
সেখানে জন্মেছিল এক অগ্নিস্ফুলিঙ্গসম মানব। 
যে ধরেছিল মুখ থুবড়ে পড়া জাতির হাল ; 
দেখিয়েছে জাতিকে মুক্তির পথ, স্বাধীনতার আনন্দ। 
আমরা ভেঙ্গে ফেলেছি পরাধীনতার শৃঙ্খল 
কে সেই দীপ্ত বজ্র মানব ??? 
সে আমাদের শাশ্বত বাঙ্গালির প্রিয় মুজিব। 
সে আমাদের হৃদয়ের মণিকোঠায়, 
সুদিপ্ত সম্মান ও সম্ভ্রমে আছে, থাকবে।

জানি, তবুও

জানি,তুমি কবিতা লিখতে পারনা ।
তবুও,আমার প্রিয় কবি যে শুধু তুমি।
তোমার কথাই তো আমার প্রিয় কবিতা।
জানি, 
তুমি গাইতে পারনা।
তুমি বেসুরো গলায় গান গাও।
তবুও, 
তুমিই আমার প্রিয় গানের শিল্পী।
তোমার বেসুরো গান আমার কাছে,
পৃথিবীর সেরা সুমধুর সুর
জানি,
তুমি বাস্তব ! অভিনয় তুমি বোঝনা।
তবুও, 
তোমার আমার জীবন নামের রঙ্গমঞ্চে,
তুমি আমার সেরা নায়ক।
তুমিই যে আমার হিরো !!! 
জানি, 
তোমার রাজ্য নেই।
রাজপ্রসাদ ও নেই, নেই কোনও প্রজা।
তবুও, 
আমার ছোট্ট মনের রাজ্যে,
তুমিই যে রাজা ।