Tuesday, March 29, 2016

বলছি তোমায়......।

ছেড়ে গেলে তোমায় পাব কোথায় ?
তোমাকে নিয়ে জীবন
আর জীবন তো হয়না দু'বার
তুমি আমার বসুন্ধরা
তুমি আমার বাঁচা মরা।।( সংগৃহীত)

Sunday, March 27, 2016

ফানুস

আমি হচ্ছি একটা ফানুস। আর তুমি ভালোবাসার পাম্পার। তুমি যখন ফানুসে ভালোবাসার হাওয়া দিতে থাকো, আমি ভালোবাসার হাওয়ায় ভাসতে থাকি।  যখন হাওয়া দেওয়া বন্ধ কর, আমি চুপসে মাটিতে পড়ে যাই। হারিয়ে ফেলি নিজের অস্তিত্ব !!! 

Friday, March 25, 2016

Don't please !!!

I can bear everything except your ignorance .

দুটো মানুষ

দুটো মানুষ ! কত স্বপ্ন ! কত ভালোবাসা! কত সুন্দর সম্পর্ক ! নিমিশেই শেষ হয়ে যেতে পারে। আমার খুব প্রিয় একটা গান......। :'( 
দু’টো মানুষ
এসাথে কত পথ চলা
হাতে হাত রেখে কথা বলা
কেন সব করে অবহেলা
কেন শেষ-মেষে এসে বিদায়
ফুলদানি
আছড়ে ভেঙ্গে চুড়মার
ফুল জল সব একাকার
নেমে আসে অন্ধকার
জানালার বাইরে নেমে আসে রাত
দু’টো বালিশ
কত স্বপ্ন ভালোবাসা বোঝাই
দেখে যায় এই কুৎসিত লড়াই
আশা আকাংখা সব পুড়ে ছাই
কেউ মুখ ফুটে কিছু বলে না
টেবিল ল্যাম্পের আধো অন্ধকারে
ভাঙ্গাচোড়া মন দুটো গুমড়ে গুমড়ে মরে
দুজনেই বসে থাকে হাত ধরবে বলে
কেউ মুখ ফুটে কিছুই বলে না
ভগবান তাই নেমে আসে না
আসে সকাল
চোখ মুছে চিঠি লেখা
ব্রিফকেস হাতে ট্যাক্সি ডাকা
ফিরে না তাকিয়ে দেখা
ইশশশশ…
এইভাবে কেউ চলে যায়।

Thursday, March 24, 2016

বন্ধন

ভালোবাসা এমন একটি অদৃশ্য বন্ধন, যেখানে দুটি মানুষ কেউ কাউকে বেঁধে রাখেনা।কিন্তু তবুও বাঁধা পড়ে যায় মায়ার বাঁধনে।

Wednesday, March 23, 2016

পাগলটা

আমার পাগলটা,
তুই জীবনে ও মানুষ হবি না।সবসময় সবকিছুতে তোর পাগলামি। তুই কি জানিস ? তোর একটুখানি অবহেলা ও আমার সহ্য হয় না।রোজ কতবার আমি তোর উপর অভিমান করি? কতবার তোর ছবিগুলো দেখি? আমি জানি, তুমি মোটেও রোমান্টিক নও।কিন্তু এটা ও জানি তুই ও আমাকে ভালবাসিস।তাই বুঝলাম, ভালবাসতে রোমান্টিক হওয়া লাগে না। শুধু ভালবাসলেই হয়। তুমি আমাকে শিখিয়েছ, কিভাবে ভালবাসতে হয়। তোর সবকিছুতেই বড্ড বেশী বাড়াবাড়ি। যখন প্রথম ভালবেসেছিলে, তখন মনে হত। এভাবে কেউ কাউকে ভালবাসতে পারে? বাড়াবাড়ি রকমের ভালোবাসা। আবার বান্ধবীরা কুবুদ্ধি দিতো, বেশী ভালো ভাল নয়। কিন্তু আমার মাথায় তোর ভালোবাসা ছাড়া আর কোনও কথাই ঢুকতও না।আস্তে আস্তে মনে হল, আমিও খুব ভালোবেসে ফেলেছি তোকে। তখন আমার পুরো পৃথিবীটা দখল করে নিয়েছ তুমি। তোমাকে ছাড়া সব ঊল্টাপাল্টা।যখন তুমি মাঝে মাঝে রাগ করে, কথা বন্ধ করে দাও, তখন বুঝি...... কেমন কষ্ট হয়, পৃথিবী কত কঠিন তোমাকে ছাড়া। আমি তোমায় ছেড়ে যেতে পারিনা কেন জানো ? আমি অনুভব করি, আমি বুঝি, তুমি যতই রাগ করোনা কেন " তোমার মত আমায় কেউ ভালবাসবে না "।

Tuesday, March 22, 2016


পিতা ! ফিরে এসো...।

পিতা ! কখনো তোমায় দেখিনি চর্ম চক্ষে
কিন্তু, প্রতিটি নিঃশ্বাসে তোমায় অনুভব করি।
বাংলার আকাশে বাতাসে মিশে আছে তোমার অস্তিত্ব।
তুমি মানেই তো স্বাধীন বাংলা।
তুমি মানেই পিতার মমতায় বেঁড়ে উঠা এই আমি।
পিতা ! আমি তোমার ছোট্ট আদুরে মেয়ে,
আমায় ভালবেসে,
আমার জন্য রেখে গেছ স্বাধীন বাংলা।
আমায় দিয়েছ তুমি,
মুক্ত, স্বাধীন পৃথিবীতে বেঁড়ে উঠার অধিকার।
যেমনি পিতার ঋণ শুধিতে পারেনা সন্তান,
তেমনি তোমার ঋণ হবেনা পূরণ এ জনমে আর।
পিতা! শুধু একবার ফিরে এসো,
তোমার চরণ ছুঁতে দাও গো আমায়।
ধন্য হোক আমার মানব জীবন,
ছুঁয়ে তোমার চরণখানি।।

Tuesday, March 15, 2016

শেখ মুজিব

শুনেছিলে কি, সেই বজ্রকন্ঠের ডাক ?
যে কণ্ঠ দিয়েছিল রণ হুংকার ।
শাশ্বত বাঙালি জেগেছিল মুক্তির চেতনায়
রক্তে ডেকেছিল যুদ্ধের বান।
স্বাধীনতার নেশায়, বাঙালি হয়েছিল উন্মক্ত ! ক্ষুদ্ধ !
যে দিয়েছিল, মৃতপ্রায় জাতিকে জেগে উঠার সাহস 
যার চেতনায় উজ্জীবিত বাঙালি,
পেয়েছিল খুঁজে মুক্তির পথ।
পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে,
পেয়েছি যে আজ স্বাধীন বাংলা।
সে মহামানব, আর কেউ নয়।
আমাদের জাতির জনক,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান !!!

Monday, March 14, 2016

জাকির হোসেন সজীব

জানিনা, কেন এত ভালোবাসি তোমায় ???
কি এমন ভালোবাসা দিয়েছ তুমি আমায় ???
রংয়ের ছটায় সাজিয়ে দিয়েছ জীবন,
হোলির রংয়ে রাঙিয়েছ ভূবন।
সেই তুমি কি করে ভুলবে আমায় ?
তুন জীবনের নতুন আশায়।
প্ন দেখবে অন্য কাউকে নিয়ে, হারিয়ে যাবে অন্যভুবনে
জীবনের অচেনা পথে, আমি তবুও সেদিন থাকবো তোমার পাশে
লবো, “আজও তোমায় খুব ভালোবাসি”...............





আমি

বিপ্লবি আমি ! ঘাড়ত্যাড়া আমি !
মানিনা শাসন ! মানিনা বারণ !
জিদ্দি আমি , বড় একগুঁয়ে ।
মানিনা সমাজ ! মানিনা দেশ !
আমাতে আমি, আছি একলা বেশ !
বোকার স্বর্গে ভাসছি আমি,
বকছি প্রলাপ পাগলের। 
পাগলিনী আমি ! উন্মাদিনী আমি !
ছিঁড়ছি বাঁধন শৃঙ্খলের ।
লজ্জিত আমি ! ঘৃণিত আমি !
ভাসছি ঘৃণার সাগরে !!!

Friday, March 11, 2016

স্বর্গ আমার


মাঝে মাঝে মনে হয়,
তোর নিষ্পাপ মুখ,
আর দুষ্টু চোখের দিকে তাকিয়ে
সারাটি জীবন অবলীলায় পার করে দিতে পারি।
জানিনা, স্বর্গ কেমন ?
শুধু জানি,
স্বর্গ ! মর্ত ! সবখানেই শুধু তোকে চাই।
তোর বুকে মাথা রেখে,
মাটির পৃথিবীতেই স্বর্গ খুজে পাই।
তোকে ছেড়ে কোথায় যাবো, বল ?
আমার স্বর্গ লুটোপুটি খায় তোর পায়ে।
জানিনা, ভালোবাসা অন্ধ কিনা?
শুধু জানি, তোর প্রেমে আমি অন্ধ। 
যেখানে তুই নেই,
আমার সব শুন্য,
তোকে ছাড়া, চারিদিক নিকষ আঁধার !
কোথাও যাবি না তো আমায় ছেড়ে ???

বিবাহ প্রেম বনাম ( my most favourite line ever)

বিবাহের একটা লৌকিক উপকারিতা আছে। 
কিন্তু তবুও বলব, বিবাহ কৃত্রিম বন্ধন। 
যেখানে প্রেম আছে, সেখানে বিবাহ নিষ্প্রয়োজন।
 যেখানে প্রেম নেই, সেখানে বিবাহ একটা বীভৎস পাশবিকতা। 
( শরদিন্দু চট্টোপাধ্যায়)

যখন তুমি ছেড়ে যাও আমায়

তোমার কাছের মানুষ যখন তোমায় একলা ফেলে রেখে যায়, 
তখন পৃথিবীর সব রঙ হারিয়ে একমুঠো ছাই হয়ে যায়। 
সবকিছু কেমন যেন বিবর্ণ, ধূসর। 
মনে হয় সব শেষ, জীবনটা থমকে গেছে।

Tuesday, March 8, 2016

ভালোবাসার কান্না

মাঝে মাঝে অদ্ভুত তীব্র ভালোবাসায় ভিজে উঠে দুচোখ 
শুধু ভাবি। এত কেন ভালোবাসি তোমায়??? 
বিশ্বাস কর!!! কখনও তোমায় এতোটা ভালবাসতে চাইনি। 
সর্বগ্রাসী প্রেম, পুড়িয়ে দিয়েছে আমার জীবন। 
আজ তোমার মাঝে হারিয়ে গেছে আমার অস্তিত্ব 
সেই আমি আজ আর আমি নেই। 
আমার চেনা পৃথিবী ভেঙ্গে সাজিয়েছ নতুন রঙিন পৃথিবী, 
যেখানে সবকিছু অজানা, অচেনা। 
খুলে দিয়েছ নতুন জীবনের দ্বার 
আর বন্ধ করে দিয়েছ পিছনের সব দরজা 
আমার বিশাল পৃথিবী আটকে গেছে ছোট্ট কুঠুরিতে 
যেখানে শুধু তুমি আর তুমি।। 
এখন আমার পুরো পৃথিবী জুড়ে শুধু তুমি। 
এত ভালোবাসা নিয়ে কি বাঁচা যায়??? 
It’s the other part of this poem 
কিন্তু না, অনিশ্চিত ভবিষ্যতে আমি আর 
তোমাকে জড়াতে চাই না। 
ভুলে যেতে চাই শুধু তোমায়। 
আর ভালবাসতে চাইনা তোমায় 
কাঁদতে চাইনা তোমায় ভালোবেসে 
যে তুমি দিতে জাননা অশ্রুর মূল্য। 
আমার এক পৃথিবী ভালোবাসা 
পায়ে ঠেলে আবজ্ঞা করলে যে তুমি, 
কেন ভালবাসবো তোমায়????

তুমি


তুমি এসেছিলে কালবৈশাখী উত্তাল হাওয়া হয়ে
ঠাণ্ডা হাওয়ায় জুড়িয়ে দিলে দেহ প্রাণ।
তারপর ভয়ংকর দানব হয়ে, উড়িয়ে নিলে সবকিছু
ভেঙ্গে চুরমার করে দিলে সব স্বপ্ন
পৃথিবীটা আমার চোখের সামনে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেল।
চারিদিকে অমাবস্যার নিকষ কালো আঁধার নেমে এলো
আমি ভাবি, এ ও কি জীবন ?
একেই কি বলে, যুদ্ধ করে বেঁচে থাকা ?
কি করে বাঁচবো আমি এ যুদ্ধে?
আমি যে দুর্বল সৈনিক।
ব্যর্থতার গ্লানি আমাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।
আমি যে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছি।
আমি আর পারছি না।

একি হল !!!


আজ একি হল আমার...।
তোমায় ছাড়া সব ফাঁকা।
লাগে খুব একা একা।
রাতে যখন ঘুমাই,
মনে হয় তোমায় জড়িয়ে।
সকালে যখন উঠি 
মনে হয় পাশে তুমি শুয়ে।
সারাদিন কল্পনায় তোমার সাথে বসবাস।
জানো, পথ চলতে নিজেকে কখনো একা লাগে না।
সব সময় তোমার সাথে কথা বলি। 
আমার বকবকানি শুনতে শুনতে তুমি ক্লান্ত।
আবার তোমার আমার খুনসুটি,
হয়তো ছোট্ট একটা চুমু।
মিষ্টি হয়ে যায় পুরো সময়টা।
এইতো তোমার আমার ভালোবাসা।।

Monday, March 7, 2016

তুমি আছো

তুমি আছো তাই আমি আছি 
তোমারই মাঝে আমি বাঁচি !

Saturday, March 5, 2016

২ জন মিলে লেখা কবিতা।

যেখানে গল্প ফুরিয়ে গেছে- 
হয়েছে পথের শেষ,
সেখান থেকেই লিখব আবার,
চলতে হেথা শিখব আবার-
জীবনের পথে, নতুনের রথে,
যেখানে অস্তমিত সীমান্ত হয়েছে শুরু
যেখানে আকাশের সীমানায় নতুন আকাশ।
সেখান থেকেই করব শুরু
নব উদ্দাম, নব প্রান চাঞ্চল্য, নব তারুন্যে উজ্জীবিত।
যে পথে আজও কেউ রাখেনি পদধূলি,
সে পথ আমি সাজাবো ফুলে ফুলে।
নব প্রাণে ক্ষণে ক্ষণে- বয়ে দিয়ে শত মনে উচ্ছলতা,
ভেঙ্গে দিয়ে যত সংকীর্ণতার বেড়া!
অস্তমিত সূর্য্যের রঙ দিয়ে,
সাজাবো নুতন ভোর, শিশুদের কল্লোলে।
ওহে পুজারিনী! তোমায় ভেবো না কভু একা,
তারুণ্যের পথে, জয় রথে, পাইবে তাদের দেখা-
যাদের ঘামে, শংকীত প্রাণে, ফুটেছিল-
সাহসের বলিরেখা।
এসো গাই তারুণ্যের জয় গান!
দুঃখিনীর চোখের অশ্রু মুছে দিয়ে,
ফুটিয়ে তাহার নিষ্পাপ মুখে হাসি-
সাজাবো আবার সে পথ ফুলে ফুলে,
যে পথ কভু গিয়েছিল সে ভুলে।।

তুমি আমার !!! ( Best poem ever)


তুমি আমার বসন্তের নতুন পৃথিবী
জীবনে নতুন প্রান জাগালে।
তুমি আমার শ্রাবণধারা
ভিজিয়ে দিলে বর্ষা স্রোতে।
তুমি আমার চৈত্রের খরা
পুড়িয়ে দিলে তপ্ত রোদে।
তুমি আমার মেঘলা আকাশ
ছুয়ে যাও উদাস মনে।
তুমি আমার কণ্ঠে গান
রাঙাও জীবন সুরে সুরে।
তুমি আমার কবিতার খাতা
ভরিয়ে দাও কবিতা , গানে।
তুমি আমার পৌষের রাত্রি
হিমেল হাওয়ায় জড়িয়ে নিলে।
তুমি আমার ভোরের সূর্য
আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিলে।
তুমি আমার নিকষ কালো রাত্রি
আধারে জীবন ঢেকে দিলে।
তুমি একটা শয়তান
জীবনটা ঝালাপালা কইরা দিলা ।
........

শূন্যতা

জীবন যুদ্ধে হেরে যাওয়া এক রিক্ত সৈনিক আমি
শত দুঃখ দুর্দশার কণ্টকাকীর্ণ পথ পেরিয়ে 
চলে আমার জীবন।
বার্ধক্য এসে আঁকড়ে ধরে আমাকে,
আমার চারিদিকে শুধুই নিস্তব্ধতা ।
শত অনিয়মের মাঝে ভেঙ্গে পড়া শীর্ণ শরীর
আর যে সামনে এগুতে পারি না।
চারিদিকে সকলে উল্লাশে মুখরিত
কিছুই যে স্পর্শ করেনা আমাকে।
সকল কষ্ট, না পাওয়ার বেদনা
শুধু যে আমারই জন্য !
কেন এমন হল জীবনটা ?
কেন শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যাবে ?
না ! না ! না ! কিছুই হয়নি আমার
আমাকে আবার জেগে উঠতে হবে
এতটা ভেঙ্গে পড়লে চলবেনা
কে বলেছে আমি বৃদ্ধা ?
কে বলেছে আমি রিক্ত সৈনিক?
আমিতো কেবল তরুণী ।
কৈশোরের গন্ধ এখনও যায়নি
আমার শরীর থেকে।
তারুণের মন্ত্রে এগিয়ে যেতে হবে আমাকে
আমাকে জয় করতে হবে আমার
অতীত ! বর্তমান ! ভবিষ্যৎ !!!
আমার পানে চেয়ে আছে সবাই
আমি কি পারি, তাদের নিরাশ করতে ?
তবে কেন এ শূন্যতা আমার জীবনে ?
কিসের অভাব আমার ???

ধরনিমাতা



শিউলি ফোটা ভোরের শিশিরে হাঁটছি আমি
চারিদিক কুয়াশায় ঢাকা অন্ধকার। 
কি অদ্ভুত নীরবতা চারিদিকে, 
কি আশ্চর্য শূন্যতা আমাকে ঘিরে। 
ভোরের শিশির ভিজিয়ে দিচ্ছে আমার পা 
নরম দূর্বাঘাসের ডগা যেন ভেজা চুল, 
আর ধরনিমাতার স্নিগ্ধ চুলের পানিতে , 
পা ভেজাচ্ছি আমি। 
কি নিবিড় মমতা ছড়িয়ে পরে আমার সারা দেহে। 
এক আশ্চর্য ভাললাগায়, 
ভরে উঠে হৃদয়। 
মা, তুমি আমাকে এত ভালোবাসো কেন ??? 
আমি অবাক, নির্বাক ও সবাক হই তোমাকে দেখে !!!

valo nei



সত্যি বলছি তোমায় ছেড়ে একটুও নেই ভালো।

এই তুমি কি সেই তুমি যে, জ্বেলেছিলে আলো

তোমার জন্য আজ আমার জীবন আধার কালো।

বলনা তুমি কেমন করে, থাকবো তোমায় ছেড়ে?

প্রান ছাড়া কি যায়রে বাঁচা, তুমি আমার প্রান
তাইতো আজ তোমায় নিয়ে লিখেছি এই গান।
কে আছে তোরে আমার চেয়ে বাসবে বেশি ভালো।
তুই যে আমার জোস্নার আলো
আঁধার রাতের চাঁদ ।।
তোরে ছাড়া কি করে কাটবে আমার রাত।
তুই যে আমার ভোরের সূর্য,
তপ্ত রোদে মেঘ।
বলনা তুই কেমন করে ভুলবি এই আমারে?
জীবন আমার তোমায় ছাড়া অমাবস্যার কালো।

বৃষ্টি রাজকন্যা

বৃষ্টি নামের রাজকন্যা
আকাশে তার ঘর।
দুঃখ পেলে চোখ দিয়ে তার
জল ঝরে ঝরঝর।
আষাঢ় এবং শ্রাবন এলে
দুঃখ তখন বাড়ে।
চোখের জলে অঝর ধারায়
বৃষ্টি তখন পড়ে।

জানি, তবুও................!!!

জানি, তবুও................!!!
জানি,
তুমি কবিতা লিখতে পারনা ।
তবুও,
আমার প্রিয় কবি যে শুধু তুমি। 
তোমার কথাই তো আমার প্রিয় কবিতা। 
জানি, 
তুমি গাইতে পারনা। 
তুমি বেসুরো গলায় গান গাও। 
তবুও, 
তুমিই আমার প্রিয় গানের শিল্পী। 
তোমার বেসুরো গান আমার কাছে, 
পৃথিবীর সেরা সুমধুর সুর 
জানি, 
তুমি বাস্তব ! অভিনয় তুমি বোঝনা। 
তবুও, 
তোমার আমার জীবন নামের রঙ্গমঞ্চে, 
তুমি আমার সেরা নায়ক। 
তুমিই যে আমার হিরো !!!
জানি, 
তোমার রাজ্য নেই। 
রাজপ্রসাদ ও নেই, নেই কোনও প্রজা। 
তবুও, 
আমার ছোট্ট মনের রাজ্যে, 
তুমিই যে রাজা ।


heart emoticon
heart emoticon

Feelings of my love

আমি পূর্বজন্মে বিশ্বাস করি না। যদি পূর্বজন্ম বলে কিছু থাকতো, তবে পূর্বজন্মে হয়তও অনেক পুণ্য করেছিলাম। কারণ এই জীবনের এতোটুকু সময়ের পুণ্য দিয়ে তোমাকে পাওয়া সম্ভব নয়। আমি আমার এই জন্ম এবং পূর্বজন্মের সবটুকু পুণ্যের বিনিময়ে তোমাকে পেয়েছি। তুমি আমাকে ভালোবাসো আর নাই বাস। আমি আমার সমস্ত স্বত্বা দিয়ে আমৃত্যু তোমাকে ভালবেসে যাবো।।

সারাজীবন..................।

Tuesday, March 1, 2016

প্রাণ আমার



সত্যি বলছি তোমায় ছেড়ে একটুও নেই ভালো।

এই তুমি কি সেই তুমি যে, জ্বেলেছিলে আলো

তোমার জন্য আজ আমার জীবন আধার কালো।

বলনা তুমি কেমন করে, থাকবো তোমায় ছেড়ে?

প্রান ছাড়া কি যায়রে বাঁচা, তুমি আমার প্রান
তাইতো আজ তোমায় নিয়ে লিখেছি এই গান।
কে আছে তোরে আমার চেয়ে বাসবে বেশি ভালো।
তুই যে আমার জোস্নার আলো
আঁধার রাতের চাঁদ ।।
তোরে ছাড়া কি করে কাটবে আমার রাত।
তুই যে আমার ভোরের সূর্য,
তপ্ত রোদে মেঘ।
বলনা তুই কেমন করে ভুলবি এই আমারে?
জীবন আমার তোমায় ছাড়া অমাবস্যার কালো।

help us Allah

যুগে যুগে কত হয়েছে শহীদ

কত শত প্রান দিয়েছে কোরবান

রাখিতে তোমারি মান পৃথিবীতে চির অম্লান।

শুধু যে তোমারে বাসিছে ভালো

তুমি যে প্রভু , রহিম ও রহমান।
চাইনা প্রভু তোমার তরে,
পৃথিবীর ধন- মান- সম্মান।
চাই গো শুধু তোমারে বাসিতে ভালো,
করিতে যেন পারি ওগো প্রভু
নশ্বর এ দেহ তোমার তরে কোরবান।
পৃথিবীর সব দৌলত প্রভু
যেন তুচ্ছ করে লুটায়ে সবই
এ দেহ-প্রান, মান- সম্মান
তোমারি তরে সঁপি।
বাসিতে ভালো চাই গো তোমায়,
দিওনা প্রভু ফিরায়ে আমায়।
তুমি ছাড়া প্রভু কে আছে ধরায়,
দেবে রহমত অঝর ধারায়।
শান্তি মোদের দাও গো প্রভু
ক্ষমা কর এ পাপিষ্ঠা দাসীরে।
তোমার তরে মোর সকল জিকর, সমস্ত এবাদাত,
নাও গো কবুল করে।।

খুঁজি তোমায়

ছন্নছাড়া মেঘেদের ভিড়ে খুঁজে বেড়াই তোমায়।
ঝিরিঝিরি হালকা হাওয়ায় হারিয়ে যাই।
নীলাকাশে উদাস কোণে, কোথায় তুমি লুকিয়ে।
চঞ্চল আমার দৃষ্টি উদাস মন হারিয়ে যায়,
কোন সীমানায়।
হারিয়ে তোমায় খুঁজে পেতে 
নিজেই আজ হারিয়ে অজানায়। 
অপলক আমি, নিষ্প্রাণ আমি তোমারই প্রতীক্ষায়। 
জানিনা, আসবে কবে ভালোবেসে আমায়। 
কবিতা লিখলাম, নাকি গান লিখলাম, নিজেই বুঝতে পারছি না
unsure emoticon

কুৎসিত কামনা

ইচ্ছা করে পুরো পৃথিবী জ্বালিয়ে পুড়িয়ে 
ছারখার করে দেই।
হত্যা করি সব খারাপ পুরুষ।
অন্ধ করে দেই, হাত কেটে দেই
সেই সব অসভ্য পুরুষের।
পুড়িয়ে দেই সকল কুৎসিত কামনা 
ধ্বংস করে দিতে ইচ্ছা হয় সব। 
সব মুখোশের আড়ালে কুৎসিত কামনা 
কেন এমন হল পৃথিবীটা ? 
মেয়েরা কী কোথাও নিরাপদ নয় ? 
বিধাতা কেন পুরুষদের এমন করে সৃষ্টি করল পুরুষদের ? 
কেন মেয়েদের পুড়তে হয়, 
প্রতি মুহূর্তে কুৎসিত কামনার অনলে ? 
কেন ? কেন ? কেন ? 


মনে অনেক কষ্ট এবং খূব রাগ নিয়ে কবিতাটি লিখেছিলাম। প্রতি মুহূর্তে প্রচণ্ড ঘৃণায় শিউরে উঠি। আমি জানি অনেকে আমার সাথে মতবিরোধ করবে, অনেকে অনেক কথা বলবে। কিন্তু, আমার কবিটা শুধু আমার মনের ভাব প্রকাশ করার মাধ্যম... আর আমি যা সত্যি, যা ভাবি, তাই লিখি.........।।